ajkertarunkantho
ঢাকাবৃহস্পতিবার , ২০ জুলাই ২০২৩
  1. অপরাধ-দুর্নীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. ইতিহাস ঐতিহ্য
  5. ইসলাম ও জীবন
  6. কৃষি সমাচার
  7. খেলাধুলা
  8. জনদুর্ভোগ
  9. জাতীয়
  10. ধর্ম ও সংস্কৃতি
  11. প্রবাস সমাচার
  12. বাণিজ্য
  13. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  14. বিনোদন
  15. বিশেষ প্রতিবেদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ভোলায় নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে বসতভিটা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

নিউজ রুম
জুলাই ২০, ২০২৩ ১০:০২ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ভোলায় নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে মানুষের বসত ভিটা, ফসলি জমি, মসজিদ মাদ্রাসা ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। চারদিকে নদী হওয়ায় এ জেলার মানুষের দিন কাটে আতঙ্কের মধ্যে। সরকারের উন্নয়নের ছোঁয়া কম হয়নি এ জেলায়। নদী বিশিষ্ট এ জেলায় উন্নয়নের সুফলগুলো বেশিরভাগই নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়।

ভোলা সদর উপজেলার ভেদুরিয়া ইউনিয়নের ৩.৪. ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ডের পাশ দিয়েই বহমান তেতুলিয়া নদী। এই তেতুলিয়া নদীর তীরবর্তী ভেদুরিয়া লঞ্চঘাট হতে চর চটকিমারা খেয়ার ঘাট পর্যন্ত প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকায় দীর্ঘদিন যাবৎ নদী ভাঙনের তান্ডব চলতে থাকে। দীর্ঘ ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে তেতুলিয়ার ভাঙ্গন অব্যাহত রয়েছে। সংস্কার না হওয়ায়, বড় হচ্ছে তেতুলিয়া নদী। দিন দিন ছোট হয়ে আসছে ভেদুরিয়া এলাকা।ইতিমধ্যে এখানকার অসহায় মানুষগুলো হারিয়েছে তাদের বসত-ভিটাসহ আবাদি জমি। বর্তমানে নদীর তীরবর্তী যেসব পরিবার বসবাস করছে তাদের দিন কাটছে চরম আতঙ্কের মধ্যে। তেতুলিয়া নদীর প্রায় ৩ কিলোমিটার ভাঙ্গনের ফলে, নদী সংলগ্ন রাস্তা, মসজিদ, বসতবিটা ও ফসলী জমি নদী গর্ভে বিলীনের পথে। অনেক পরিবার নদীগর্ভে সহায় সম্পত্তি হারিয়ে অসহায়ত্বের জীবন যাপন করছে।

ভেদুরিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামাল হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন যাবৎ তেঁতুলিয়ার ভাঙ্গন অব্যাহত রয়েছে। স্থায়ীভাবে নদী ভাঙ্গনের ব্যবস্থা গ্রহণ না হওয়ায় বর্তমানে ভেদুরিয়া ইউনিয়ন হুমকির মুখে। আমাদের ভোলার অভিভাবক তোফায়েল আহমেদের মাধ্যমে এ জেলার উন্নয়ন অব্যাহত রয়েছে। উন্নয়নের সুফল থেকে বাদ পড়েনি ভেদুরিয়া ইউনিয়ন। ব্যাপক উন্নয়নের ছোঁয়া রয়েছে আমাদের এই ভেদুরিয়ায়। এতো উন্নয়নের সুফল আস্তে আস্তে কেড়ে নিচ্ছে রাক্ষসী তেতুলিয়া। সরকারের কাছে জোর দাবি করে বলছি ভেদুরিয়া বাসিকে রাক্ষসী তেতুলিয়ার হাত থেকে রক্ষা করুন।

ভোলার পানি উন্নয়ন বোডের নির্বাহী প্রকৌশলী হাসানুজ্জামান বলেন, ভেদুরিয়ায় লঞ্চঘাট থেকে চর চটকিমারার খেয়াঘাট পর্যন্ত একটি সার্ভেয়ার টিম সরজমিনে গিয়ে পরিদর্শন করছে। এখন অনুমোদন পেলেই কাজ শুরু করা হবে।