০৫:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দৌলতপুরে মুখ থুবড়ে পড়েছে সোলার সড়ক বাতি, কিছু বাতি গাছের থাবায় অন্ধকারে

এ.বি.খান বাবু , বিশেষ প্রতিবেদক:

মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলায় আলো ছরানোর আদলে মুখ থুবড়ে পড়েছে সড়কে স্থাপন করা সোলার সড়ক বাতি গুলো।

সরকারের উপজেলা পরিচালনা ও উন্নয়ন প্রকল্প স্থানীয় সরকার বিভাগের সহযোগিতায়, উপজেলা পরিষদের বাস্তবায়নে ও এলজিইডি (LGRD) এর কারিগরি তত্ত্বাবধানে এবং জাইকা ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে উপজেলার সড়কে স্থাপন করা হয় অনেক গুলো সোলার সড়ক বাতি। এই প্রকল্পের খরচের প্রচুর অর্থ তেমনটি আলোর মুখ দেখেনি।

প্রকল্পটিতে টাকা খরচ হয়েছে পানির মত। নিম্নমানের সোলার সড়ক বাতি ক্রয় ও স্থাপন করায় অল্প দিনে সোলারের আলোর পাওয়ার কমে গেছে। বাতিগুলো এখন আর আগের মত আলো দেয় না, জ্বলে টিপটিপ করে । অনেক বাতি বিকল হয়ে গেছে, কিছু ভেঙে পড়েছে মাটিতে, কয়েকটি সোলার বাতির মাথা নেই ও কয়েকটি হয়ে গেছে উধাও। এছাড়া অনেক বাতি গছের থাবায় অন্ধকারে। যেন বাতির নিচে অন্ধকার। দেখার কেউ নেই!

দৌলতপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মমিনুর রহমান বলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে আলোচনা করে সোলার সড়ক বাতিগুলো আগের মত সচালের ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

প্রকাশকাল : ০৯:৪৭:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
২৪৭ Time View

দৌলতপুরে মুখ থুবড়ে পড়েছে সোলার সড়ক বাতি, কিছু বাতি গাছের থাবায় অন্ধকারে

প্রকাশকাল : ০৯:৪৭:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলায় আলো ছরানোর আদলে মুখ থুবড়ে পড়েছে সড়কে স্থাপন করা সোলার সড়ক বাতি গুলো।

সরকারের উপজেলা পরিচালনা ও উন্নয়ন প্রকল্প স্থানীয় সরকার বিভাগের সহযোগিতায়, উপজেলা পরিষদের বাস্তবায়নে ও এলজিইডি (LGRD) এর কারিগরি তত্ত্বাবধানে এবং জাইকা ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে উপজেলার সড়কে স্থাপন করা হয় অনেক গুলো সোলার সড়ক বাতি। এই প্রকল্পের খরচের প্রচুর অর্থ তেমনটি আলোর মুখ দেখেনি।

প্রকল্পটিতে টাকা খরচ হয়েছে পানির মত। নিম্নমানের সোলার সড়ক বাতি ক্রয় ও স্থাপন করায় অল্প দিনে সোলারের আলোর পাওয়ার কমে গেছে। বাতিগুলো এখন আর আগের মত আলো দেয় না, জ্বলে টিপটিপ করে । অনেক বাতি বিকল হয়ে গেছে, কিছু ভেঙে পড়েছে মাটিতে, কয়েকটি সোলার বাতির মাথা নেই ও কয়েকটি হয়ে গেছে উধাও। এছাড়া অনেক বাতি গছের থাবায় অন্ধকারে। যেন বাতির নিচে অন্ধকার। দেখার কেউ নেই!

দৌলতপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মমিনুর রহমান বলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে আলোচনা করে সোলার সড়ক বাতিগুলো আগের মত সচালের ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।